একদিকে কোভিড ১৯ এর প্রাদুর্ভাব, অন্যদিকে বন্যার কবলে দেশবাসী। এই করোনা দুর্যোগে ও বন্যার্ত মানুষের পাশে রয়েছেন বঙ্গবন্ধু সৈনিক। চাঁদপুর -১ কচুয়ার কৃতি সন্তান,জে বি ওয়ান কর্পোরেশনের সন্মানিত চেয়ারম্যান ,বিশিষ্ট সমাজসেবক , ৮০ দশকের সাবেক ছাত্রনেতা , জাপানের স্হায়ী বাসিন্দা ও জাপান আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সাধারন সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো: জসীম উদ্দিন প্রধান।
এই মহা দুর্যোগকালে ব্যক্তিগত সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে প্রথমেই মানুষকে করোনাকালে দিয়েছেন খাদ্য সামগ্রী সহযোগিতা। জানা যায়, দেশে যখন প্রথম করোনাভাইরাস রোগী শনাক্ত হওয়ার পর থেকে ক্রমেই বাড়তে থাকে কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা।
সম্পূর্ণ নতুন এক মহামারীর ভয়ে মানুষ যখন দিশেহারা ও আতঙ্কিত। তখনই সামাজিক ইঞ্জিনিয়ার মো: জসীম উদ্দিন প্রধান যোগাযোগ মাধ্যমে এসে সরকারের নির্দেশ মেনে চলার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহবান জানান, তিনি দেশের বিভিন্ন জেলায় নিজ অর্থায়নে করোনা দূর্যোগে কর্মহীন মানুষের পাশে থেকে খাদ্য সহায়তা অব্যাহত রেখেছেন। উল্লেখ্য বঙ্গবন্ধু সৈনিক চাঁদপুর-১ কচুয়ার কৃতিসন্তান জাপান আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সাধারন সম্পাদক । তিনি বর্তমান সফল প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার একজন অগ্রসৈনিক হিসেবে জাপান প্রবাস আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে বলিষ্ঠ ভাবে সংগঠনের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।
এদিকে, অতিবৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢলে পরপর তিন দফা বন্যার কবলে পড়ে দেশবাসী। দেশের কোটি মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে। করোনা দুর্যোগকালে এমন প্রাকৃতিক দুর্যোগের মোকাবিলায়ও সাধারণ মানুষের পাশে গিয়ে দাঁড়ান দুর্গত ইঞ্জিনিয়ার মো: জসীম উদ্দিন প্রধান , মানুষকে খাদ্য সহায়তা, নগদ অর্থ থেকে শুরু করে সব ধরনের সহযোগিতার হাত প্রসারিত করেন নিজ অর্থায়নে।
ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার আগে নিজ তহবিল থেকে গরিবদের নগদ টাকা বিতরণ করেন। মহামারী চলা অবস্থায় প্রাকৃতিক এ দুর্যোগের সময় এলাকার সংগঠনের নেতাকর্মী দিয়ে দুর্যোগ মোকাবিলায় সাধারণ মানুষকে শক্তি আর সাহস জোগান এই নেতা।
ইঞ্জিনিয়ার মো: জসীম উদ্দিন প্রধান বলেন, করোনা মহামারী এবং এক মাসের মধ্যে তিনবারের বন্যায় কষ্টে আছেন দেশের আপামর মানুষ। করোনার শুরু থেকে বন্যার সময় মানুষের পাশেই আছি। সামর্থ্যরে সর্বোচ্চ দিয়ে মানুষের জন্য কাজ করছি এবং ইনশাআল্লাহ সব সময় থাকবো।