শব্দ দূষণ বলতে মানুষের বা কোন প্রাণীর স্রৃতিসীমা কারী কোন শব্দ সৃষ্টির কারণে স্রবণশক্তি কমে যাওয়ার সম্ভাবনাকে বুঝায়।
শব্দ দূষণের মূল কারণঃ
যানজট ,কলকারখানা,গাড়ির হন বাজানো থেকে শুরু করে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে উচ্চ শব্দে বক্স বাজানো অতিরিক্ত শব্দ দূষণে মানুষ ও প্রাণীর স্রবণশক্তি কমে যায়।উল্লেখ থাকে যে,মানুষ সাধারণত ২০-২০,০০০ হাজার এর কম বা বেশি শব্দ শুনতে পায় না, বা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে,মানুষের শব্দ গ্রহনের শ্বাভাবিক মাত্রা ৪০-৫০ ডেসিবল।পরিবেশ অধিদফতরের গত বছরের জরিপে দেখা যায়,দেশের বিভিন্ন শহর গুলোতে শব্দের মানমাত্রা ১৩০ ডেসিবল ছাড়িয়ে গেছে।যা শ্বাভাবিক মাত্রার চাইতে আড়াই থেকে তিনগুন বেশি।শব্দ দূষণে আমরা নিজেরাই দায়,বিভিন কলকারখানা উচ্চ শব্দ মাইক,বক্স বাজানো বিভিন্ন শহর গুলোতে লক্ষ করলে দেখা যায় বিনা প্রয়োজনে অতিরিক্ত গাড়ির হর্ন ভাজানো শব্দ দূষণে ভুমিকা রাখে।অতিরিক্ত শব্দের কারনে দেশে প্রায় ১২% মানুষের স্রবণশক্তি হাস পেয়েছে।পরিবেশ অধিদফতরের জরিপে ওঠে আসে।অতিরিক্ত শব্দ দূষণে যে রোগ সৃষ্টি হতে পারে- উচ্চ রক্তচাপ,হ্রদরোগ সহ ফুসফুস জনিত জটিলতা,মস্তিক বিকৃতি,স্রবণশক্তি হাস,মানসিক চাপ সহ বিভিন্ন সাস্থ্য সমস্যা।এতে নবজাতক শিশু,মধ্য বয়স্ক ও প্রবীনরা ও সবচেয়ে বেশি ক্ষতির শিকার হচ্ছে।শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণ করতে আমাদেরকে সচেতন হতে হবে। কাজ করতে হবে নিয়মকানুন মনে শব্দ দূষণে সচেতন হতে পারি।