পৃথিবীর প্রবাদ আর ঐতিহ্যের ইতিহাস,
শুরুতেই তো মনুষ্য অভিজ্ঞতার সমৃদ্ধ।
ধীরে ধীরে গড়ে উঠেছে,
সভ্যতার এক নিখাঁদ সম্পর্ক।
আজ মানুষের নানা অভিজ্ঞতা,
কেন ইতিহাসে সংরক্ষিত হবেনা?
কেন ইতিহাসে তাদের নাম লিখা হবেনা?
যদি তাই হয়,
তবে এটা বিশ্বাস করতে হয়।
পতনের জন্য অহংকারী যথেষ্ট।
অহংকার তো মানুষের সাজেনা
তবে অহংকার যদি করার অধিকার থাকে
তবে তা হবে বৃক্ষ আর ফুলের।
চেয়ে দেখো,
বৃক্ষ তার শীতল হাওয়া
বিলিয়ে দেয় ক্লান্ত পথিকের তরে,
খুঁজে দেখো,
ফুল তার অমায়িক সৌন্দর্য
অর্পন করে মানুষের তরে,
তবে যার কোন অবদান নাই
অহংকার কেন তার?
তবে অহংকার করে কি-
সফলতার গোড়ায় পৌঁছানো যায়?
বরং অহংকার তো-
উঁই ছুটে নিয়ে যাবে অগ্নির দিকে!
তবে মানুষ তবু কেন অহংকারী হও?
অহংকার করা ভালো না,
অহংকার করো কেনো এত অহংকারি,
অহংকার একদিন পায়ে তরবারি।
নিজের পায়ে নিজেই মারবে কুড়াল,
সেদিন হবে তোমার যেন নাজেহাল।
সুন্দর হয়েছে আপনার কবিতা।